তথ্য-প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা
বলছেন
অনেক সময়
মোবাইল ফোনে এমন কিছু
অ্যাপ ইনস্টলকরা থাকে
যেগুলো আপনার মোবাইলের ব্যাটারির চার্জ
কমে যাওয়ারজন্য দায়ি হয়।
যেমন-
১.
ব্যাটারি
সেভার অ্যাপ
:
শুনতে খুব
অদ্ভুত লাগলেও
এটা সত্যি যে,
ব্যাটারির চার্জ
বাঁচানোর জন্য
যে ব্যাটারি
সেভার
অ্যাপগুলো
আপনি ইনস্টল
করেন আপনার
ফোনে, সেগুলো
ক্রমাগত
আপনার ফোনকে
স্ক্যান করে
দেখতে থাকে যে-
কোন
অপ্রয়োজনীয়
অ্যাপ আপনার
ফোনেরব্যাটারি
খরচ করছে কি
না। কিন্তু এই
কাজটি করতে
গেয়ে এই ধরনের
অ্যাপ নিজেই
অনেকটা চার্জ
নষ্ট করে ফেলে।
২.
ফেসবুক:
অন্যতম
জনপ্রিয়
সোশ্যাল
মিডিয়া অ্যাপ
ফেসবুক
সর্বক্ষণ
ব্যাকগ্রাউন্ডে
রান করতে
থাকে। পাঠাতে
থাকে
নোটিফিকেশন।
তাছাড়া ফেসবুক
মেসেঞ্জার
অ্যাপও
ক্রমাগত
পাঠাতে থাকে
নোটিফিকেশন।
যার ফলে ক্ষয়
হয় ব্যাটারির
চার্জ।
৩.
অ্যান্টি
ভাইরাস
:
অ্যান্টি
ভাইরাসও
ক্রমাগত
স্ক্যান চালাতে
থাকে আপনার
ফোনে। যার ফলে
আপনার ফোনের
ব্যাটারি খরচ
হয়।
৪.
ফোটো
এডিটিং
অ্যাপ
:
ছবি তুলতে
ফোটো এডিটিং
অ্যাপেরও
সাহায্য নিয়ে
থাকেন। কিন্তু
এই ধরনের
অ্যাপ চালাতে
প্রচুর পরিমাণে
প্রোসেসিং
পাওয়ার লাগে।
যার ফলে দ্রুত
আপনার ফোনের
চার্জও কমে
যায়।
৫.
ইন্টারনেট
ব্রাউজিং
অ্যাপ
:
অনেকে ফোনে
একাধিক
ইন্টারনেট
ব্রাউজার
ইনস্টল করে
রাখেন। এগুলির
মধ্যে কোন কোন
ব্রাউজার অ্যাপ
আবার নিউজ
আপডেট,
ক্রিকেট
স্কোর, সোশ্যাল
মিডিয়া থেকে
নোটিফিকেশনও
পরিবেশন করতে
থাকে। এর ফলে
ব্যাকগ্রাউন্ডে
চলতে থাকে এই
সব ব্রাউজার।
যার ফলে ক্ষয়
হয় ফোনের
চার্জ।
৬.
গেমিং
অ্যাপ
:
যে কোন গেমিং
অ্যাপই প্রচুর
পরিমাণে চার্জ
নষ্ট করে। কারণ
গেম এমন এক
ধরনের অ্যাপ
যেটি চলতে
থাকলে ভিডিও
এবং অডিও
দুদিক থেকেই
অ্যাক্টিভ
থাকে মোবাইল।
ফলে চার্জও
খরচ হয় বেশি।
এক্সটারনাল
জিপিএস
রিসিভার
ব্যবহার
করুন –
উপরের
পদ্ধতিগুলো
অনুসরণ করেও
যদি আপনার
জিপিএস
সিগন্যালের
কোন উন্নতি না
হয় এবং আপনার
জিপিএস
ব্যবহার খুব
বেশি
প্রয়োজনীয় হয়ে
থাকে তবে
আপনি একটি
এক্সটারনাল
জিপিএস
রিসিভার
ব্যবহার করতে
পারেন।
অ্যামাজনে
আপনি প্রায়
১০০ ডলারের
মাঝেই এই
ডিভাইসটি
কিনতে পারবেন।
থাকলে দিন প্লিজ ভাই।##
%%%%%%%%%%%%
সবার সাথে শেয়ার করুন