গত কয়েকবছর ধরে বিভিন্ন দেশে ইন্টারনেটের ওপর বিভিন্ন দেশ হাজারো নিষেধাজ্ঞা চাপিয়ে চলেছে। স্কুল, কলেজ কিংবা অফিসেও নেটওয়ার্ক অ্যাডমিনস্ট্রেটর মাঝেমধ্যেই নানান ওয়েবসাইট ব্লক করে রাখে।
আর এরমধ্যে সবথেকে বেশি ব্লক করা হয় বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া, পপ কালচার, স্বাস্থ্য, ওষুধ কিংবা ধর্ম ও রাজনীতি সংক্রান্ত ওয়েবসাইট। আজকে দেখে নেওয়া যাক, এই সব ওয়েবসাইট ব্লক থাকা সত্ত্বেও আপনার করায়ত্ব কীভাবে হবে।
Cache
বেশিরভাগ সার্চ ইঞ্জিনই ওয়েব পেজের Cache রেখে দেয়। ওয়েবসাইট ভিজিট না করে সেই সব Cache কপি সার্চ করতে পারেন গুগল বা অন্যান্য সাইট থেকে।
DNS
যে ওয়েবসাইটটিতে ঢুঁ মারতে চাইছেন, কখনও কখনও আপনার ISP সেটিকে ব্লক করে রাখতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনি আপনার DNS সার্ভারকে কনফিগার করতে পারেন। আইপি অ্যাড্রেসের নির্দিষ্ট রিক্যুয়েস্টের ক্ষেত্রে ডিএনএস সার্ভার অনেক সমস্যা মিটিয়ে দেয়। এছাড়াও রেস্ট্রিক্টেড লোকেশনে আপনার কিছু ডেটা প্যাকেটসকে রুট করার ক্ষমতা রাখে ডিএনএস।
Proxy servers
ইন্টারনেট দুনিয়ায় হাজারো Proxy servers মেলে। এরা তাদের সার্ভারে থাকা ব্লক ওয়েবসাইটকে ওপেন করে দেয়। এছাড়াও এরা ওয়েব রিসোর্স থেকে ক্যাচেড কপিও করে রাখে।
VPN
বাইরে থেকে কোনও নির্দিষ্ট নেটওয়ার্কে কানেক্ট করতে হলে কাজে লাগবে VPN। শেয়ারড পাবলিক নেটওয়ার্ককেও প্রাইভেট নেটওয়ার্কের মতো দেখাতে পারে এটি।
Nyud.net
ব্লক ওয়েবসাইট আনব্লক করতে হলে তাদের URL- এ জুড়ে দিন Nyud.net। কেল্লা ফতে।
IP hiding কখনও কখনও নির্দিষ্ট কোনও একটি আইপি থেকেই ইউজারদের ব্লক করে রাখা হয়। সেক্ষেত্রে ফ্রি আইপি হাইডিং সফটওয়্যার ব্যবহার করা যেতে পারে।
8 thoughts on "ব্লকড ওয়েবসাইট কীভাবে অ্যাকসেস করবেন ব্লকড ওয়েবসাইট কীভাবে অ্যাকসেস করবেন"