ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর কে? ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর তার পরিচয় সম্পূর্ণ বাংলায়!

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরঃ তিনি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুর জেলার বীরসিংহ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর বাংলাদেশসহ ভারতে খুবই পরিচিত একজন লেখক। তিনি বেশিরভাগ উপন্যাস রচনাগুলো বাংলাতে তৈরি করেছিলেন।

তবে তিনি কিন্তু ইংরেজিতে পাণ্ডিত্য অর্জন করেছিলেন প্রচুর পরিমাণে। প্রতিটি গল্প তার লেখক এর অবদান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ঈশ্বর চন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বিশ্বে খুবই পরিচিত লাভ করেন। সুতরাং তার সম্পর্কে আমাদের অবশ্যই সঠিক ধারণা তার পরিচয় সম্পর্কে জানা জরুরী।

আপনি বাংলাদেশি কিংবা ভারতে কোন লোক হন না কেন। ছাত্র ছাত্রী ইত্যাদিসহ প্রত্যেক লোগ ইন এই ব্যক্তি ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর এর পরিচয় সম্পর্কে জানা খুবই জরুরী। কেননা তিনি বিশ্বের খুবই জনপ্রিয় একজন লোক। তাদেরই রচনা এখন আমরা পাঠ করে থাকি।

তাছাড়া মূল বিষয় ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ভাষা শিক্ষাদানের ক্ষেত্রে, শিশুপাঠ্য বই বর্ণপরিচয় এ বই আজও পথপ্রদর্শক বিবেচিত হয়। সুতরাং বুঝতেই পারছেন এই ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ব্যক্তির পরিচয় সম্পর্কে আমাদের জানা জরুরি কেন! তাই আজকে আমরা কয়েকটি বিষয় নিয়ে বিখ্যাত ব্যক্তির পরিচয় সম্পর্কে জানব।

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ব্যক্তি কে?

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরঃ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের জন্ম ভারত বা ইন্ডিয়া কান্ট্রিতে। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুর জেলার, বীরসিংহ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি 26 শে সেপ্টেম্বর হাজার 1820 সালে জন্মগ্রহণ করেন। তার মূল নাম ঈশ্বরচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়।

এবং এদিকে বিদ্যাসাগর তার উপাধি নাম। বিশেষ করে আমরা সবাই ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর নামে এই তাকে চিনি। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর দানশীলতার জন্য তিনি দয়ার সাগর নামে পরিচিত। কেননা তিনি খুবই এ বিষয়ে পারদর্শী দানশীলতা, দানশীল করেছিলেন তিনি।

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর এর অভিজ্ঞতার কার্যক্রম?

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরঃ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর একাধারে পাণ্ডিত্য শিক্ষাবিদ, সমাজ সংস্কারক ও খ্যাতনামা লেখক। এই হিসেবে তিনি প্রতিষ্ঠা লাভ করেছিলেন। সুশৃংখল পদবিন্যাস যথাযথভাবে যতিচিহ্ন প্রয়োগ এবং সাহিত্যিক গদ্য রচনার জন্য, তাকে বাংলা গদ্যের জনক বলা হয়।

এমনকি বাংলা বর্ণমালাকে নতুন বিন্যাসের সাজিয়ে 1855 সালে, বিদ্যাসাগর প্রকাশ করেন শিশু পাঠ্যবই বর্ণপরিচয়। ভাষা শিক্ষাদানের ক্ষেত্রে এই বই আজও পথপ্রদর্শক হিসেবে বিবেচিত হয়। বেতাল পঞ্চবিংশতি, ব্যাকরণ কৌমুদী, শকুন্তলা, বিধবা বিবাহ প্রচলিত হওয়া উচিত কিনা এত দ্বিধা শোক প্রস্তাব, ভ্রান্তিবিলাস প্রকৃতি তার প্রধান গ্রন্থ।

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর এর মৃত্যু হয় কত সালে?

ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরঃ ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর খুবই একজন জনপ্রিয় বিশ্বের ভিতরে। কার মেধা কাজকর্ম মানুষের কাছে খুবই ভালো লাগে। বিশেষ করে তার বিশ্ব সাহিত্য বাংলা ইংরেজি পাণ্ডিত্য ইত্যাদি। তবে তিনি পৃথিবীতে খুবই দুর্দান্ত জীবন যাপন করলেও, তার মৃত্যু ঘটে 1891 সালে।

যদিও এত বলবো গুরুজন আমাদের তিনি ছিলেন। তিনি বাংলাদেশেও পড়াশোনা করেছিলেন। এখনকার বিভিন্ন ধরনের গ্রন্থ রচনা গদ্য গল্প খুবই জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিল বিশ্বে। তিনি একদিকে শিক্ষিত অন্যদিকে তার জ্ঞানের অতুলনীয় অভিজ্ঞতা ছিল। তিনি প্রায় অনেক বিষয়ে পারদর্শী ছিলেন। তার মৃত্যু 29 শে জুলাই 1991 সালে ঘটেছে।

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর লেখক ব্যক্তির থেকে আমাদের শিক্ষা?

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর খুবই মেধাবী ছাত্রঃ ছাত্রজীবনে তার অভিজ্ঞতা অতুলনীয় ছিল। তিনি ঢাকার বিখ্যাত জনপ্রিয় কলেজে পড়াশোনা করে তাছাড়া আরও তাদের দেশের কলকাতায় পড়াশোনা করেছেন। তিনি যেমন প্রতিষ্ঠানই তেমনই থাকে তেমনি শিক্ষিত একজন ব্যক্তি।

তিনি নিয়মকানুন মেনেই সকল কাজকর্ম এবং তার অভিজ্ঞতা লেখক হিসেবে আমাদের সামনে স্বীকৃতি লাভ করেছে। সুতরাং আমাদের করণীয় ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মতো শিক্ষণীয় মেধাবী হওয়ার চেষ্টা। পরিশ্রমই হতে হবে এবং সঠিক জ্ঞান অর্জন, অলসতা দূর করে শিক্ষার দিকে এগিয়ে আসা।

নিজের কাজকর্ম এর পাশাপাশি পান্ডিত্য অর্জন বিভিন্ন সাহিত্যে। সময় অপচয় না করে এই প্রযুক্তির যুগে আমরা, অন্যান্য যুগের কষ্টকর পড়ালেখার চেয়ে সহজ। সুতরাং আধুনিক প্রযুক্তির যুগে আমরা ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর এর মত, বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনা এবং মেধাবী হওয়ার চেষ্টা করতে হবে। তার মত না হলেও সময়কে অপচয় না করে সঠিক কাজে ব্যয় করা করতে হবে।

সুপ্রিয় পাঠক বন্ধুরা, আজকে আমরা ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের কয়েকটি বিষয় আলোচনা করলাম। তিনি যেমন হয়ে থাকে তার পাণ্ডিত্য বাংলা ইংরেজি সহ বিভিন্ন ভাষা রয়েছে। তিনার পড়াশোনা এবং কাজকর্মের অভিজ্ঞতা আমরা প্রায় সকলেই জেনে থাকি।

তিনি লেখক হিসেবে আমাদের সামনে পরিচিত লাভ করলেও, তার মেধা বিকাশের আরো অনেক কাজ-কর্ম রয়েছে। বিভিন্ন পরীক্ষায় সহ বিশ্বে তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা অনেক বেশি রয়েছে। এক জীবন শিক্ষিত লোক হিসেবে মেধাবিকাশ এবং স্টুডেন্ট দের জন্য।

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা অবদান অনেক বেশি। প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের কয়েকটি সংক্ষিপ্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। আশাকরি আর্টিকেল থেকে তোমরা একটু হলেও উপকৃত হবে। আর্টিকেলটি পড়ার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ।

One thought on "ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর কে? ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর তার পরিচয় সম্পূর্ণ বাংলায়!"

Leave a Reply