যেহেতু মোটামুটি দুই বিলিয়ন স্মার্টফোন ইউজার এন্ড্রোয়েডের ওপর ভরসা করছেন, তাই হতে পারে এই মুহূর্তে এই পোস্টটি আপনি নিজের এন্ড্রোয়েড ডিভাইসেই পড়ছেন। প্লে স্টোরে প্রায় ৩.৫ মিলিয়ন এপ আছে যেগুলো মধ্যে, আমার মতে বেশির ভাগই কোনো কাজের না, এক কথায় “গুড ফর নাথিং”। তবে এমন অনেক এপ আছে যেগুলো ফিচার এবং জনপ্রিয়তা অত্যন্ত প্রশংসনীয়। সেগুলোর মধ্যে অনেক এপই বিনামূল্যে পাওয়া যায়, তবে কিছু এপের জন্য আপনাকে হয়ত নির্দিষ্ট পরিমানে অর্থ ব্যয় করতে হতে পারে। আর যাদের ডিজিটাল পেমেন্ট একাউন্ট নেই তাদের সমস্যার শুরু এখান থেকেই।
বিশেষ করে আমাদের মত দেশে সামান্য (!) এপের জন্য টাকা খরচ করাটা অনেকের কাছেই বিলাসীতা। তাই বলে আমরা কিন্তু থেমে নেই। অনলাইন ঘেঁটে প্রতিদিনই বের করে চলেছি অসংখ্য পেইড এপ আর সেগুলো ফ্রি ডাউনলোড করে আরামসে ইন্সটল দিচ্ছি।
তবে সব পেইড এপই কিন্তু সেরা নয়। এমন কি এমন কিছু পেইড এপ আছে যেগুলো ফ্রি এপের চেয়েও নিকৃষ্ট। তাহলে স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন আসতে পারে সেরা পেইড এপ কোনগুলো?
উত্তর এই পোস্টে লুকিয়ে আছে। আজ আমি নিয়ে এসেছে সেরা সাতটি পেইড এপ এবং তাদের নিরাপদ ক্রাক ডাউনলোড করার লিংক। ফলে কোনো প্রকার বিরক্তিকর বিজ্ঞাপন বা ইন-এপ-পার্স ছাড়াই আপনার ফোনে উপভোগ করতে পারবেন প্রিমিয়াম সব ফিচার।
তবে আগেই বলে রাখি নিচের কোনো এপ বা লিংকের সাথে আমি এফিলিটেড বা রিলেটেড নই। আপ টু ডেটেড থাকার জন্য ফাইলের নয় বরং পেজের লিংক দেয়া হয়েছে। তাই কিছু লিংকে বিজ্ঞাপন থাকতে পারে যার সাথে আমার কোনো সম্পর্কই নেই। কোনো ডেভেলপারদের ক্ষতি করার উদ্দেশ্যে এই পোস্টটি করা হয় নি। নিরাপদ থাকতে এবং ডেভেলপারদের সাপোর্ট করতে মার্কেট থেকে অল্প কিছু অর্থ খরচ করে এপগুলো কিনুন (নিজের ক্রেডিট কার্ড না থাকলে ফ্রেন্ডেরটা ধার করতে পারেন)।
আর একটি কথা (আর সত্যিই সর্বশেষ কথা!), যারা ১০ – ২০ টা স্ক্রিনশটওয়ালা পোস্ট পড়তে বেশি ভালোবাসেন তারা এখান থেকেই বিদায় নিতে পারেন। এই পোস্টে আমি স্ক্রিনশট কম রেখে লেখার দিকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছি। অনেকেই মনে করেন স্ক্রিনশট দিয়ে এমন অনেক কিছুই বোঝানো যায় যা লিখে বোঝানো সম্ভব নয়। আমি তাদের বলি, লিখে এমন অনেক কিছুই বোঝানো সম্ভব যা স্ক্রিনশট দিয়ে বোঝানো সম্ভব নয়। বিশেষ করে ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা যা এই পোস্টের মূল বিষয়।
#১ জোটারপ্যাড (JotterPad)
একটি ম্যাটারিয়াল মিনিমাল মার্কডাউন টুল
এই পোস্টটিও কিন্তু জোটারপ্যাডেই লেখা!
আমি iA Writter এর অন্ধ ভক্ত ছিলাম আর এখনও আছি। কিছুদিন আগেও এই রাইটারটি নিয়ে একটি পোস্ট করেছি। তবে খারাপ শোনালেও বলতে বাধ্য হচ্ছি iA তে আমার প্রিয় কিছু ফিচার মিস করছিলাম। তবে অসংখ্য ধন্যবাদ জোটার প্যাডকে iA Writter এর সরাসরি প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে অবির্ভাব হওয়ার জন্য।
লেখালেখি করার জন্য একটি এপের কাছে আপনি যা যা ডিজার্ভ করেন জোটার প্যাডে সেই সব ফিচারই পাবেন। এপটি তৈরী করা হয়েছে গুগোলের ম্যাটারিয়াল গাইডলাইন মেনে তাই এর ইন্টারফেজের ডিজাইনটা অত্যন্ত প্রশংসনীয়।
এতে থাকছে দুইটি ভিন্ন ভিন্ন থিম, একটি স্পেশাল টাইপ রাইটার মুড, ক্লাউড সিনক. সুবিধা, সম্পূর্ণ মার্ক ডাউন সাপোর্ট, ফাইল ম্যানেজমেন্ট, ওয়ার্ড কাউন্টার এবং আনডু-রিডু ফিচার। চাইলে চেঞ্জ করতে পারবেন ফন্ট এবং যুক্ত করতে পারবেন নিজের প্রিয় কোনো কাস্টম ফন্ট। প্লে স্টোরে ৪.৫ রেটিং পাওয়া এই এপটির সাইজ মাত্র ১০.৪ এমবি। এপটি ডাউনলোড করা হয়েছে ১০ থেকে ৫০ লক্ষ বার।
ডাউনলোড লিংক:
#২ নোভা লঞ্চার প্রাইম (Nova Launcher Prime)
সেরা কাস্টমাইজেশন পাওয়ার
আমি সিপ্লিসিটিতে বিশ্বাসী।
যদি কেউ আমাকে জিজ্ঞেস করে এন্ড্রোয়েডকে কাস্টমাইজ করার সেরা এপ কোনটা, আমি চোখ বন্ধ করে উত্তর দিব নোভা। নোভা একটি পার্ফেক্ট লঞ্চার যাতে কাস্টমাইজেশনের সকল সুবিধা আছে। ফলে এর সাহায্যে আপনার ফোনকে দিতে পারবেন আপনার পছন্দ মত লুক।
টেসলা কয়েল সফটওয়্যারের তৈরী নোভা আপনাকে যেসকল ফিচার দিবে সেগুলোর মধ্যে উল্লেখ্য হল আইকন থিম, এপ ড্রয়ার এবং হোম স্ক্রিন ফুল কাস্টমাইজেশন, ইনফিনিট স্ক্রোলিং ইত্যাদি। প্রাইম ফিচারগুলো হল জেসচার, আনরিড কাউন্ট, এপ লুকানো এবং ড্রয়ার গ্রুপ।
আমি দীর্ঘদিন ধরেই এই এপটি ইউস করছি আর এর ফিচারগুলো আমাকে সব সময়ই মুগ্ধ করেছে। এটি সব সময়ই আমার প্রিয় এপ থেকেছে আর ভবিষ্যতেও থাকবে। ৪.৬ রেটিং পাওয়া এপটি ডাউনলোড হয়েছে ৫০ – ১০০ লক্ষবার আর ১ লক্ষ বারেরও বেশি রেটেড হয়েছে।
ডাউনলোড লিংক:
প্লে স্টোর থেকে মূল ভার্সন ডাউনলোড করে আনলকার কি-র সাহায্যে প্রিমিয়াম ফিচার এক্সেস করা যাবে।
#৩ মুন+ রিডার প্রো (Moon+ Reader Pro)
বইখোরদের প্রথম পছন্দ
প্রিয় বইগুলোসব হাতের কাছে।
যদি আমার মত বইপ্রেমী হয়ে থাকেন তাহলে ইবুক কত যে মূল্যবান তা তো জেনে থাকবেনই। আমার মত যারা শহর থেকে একটু দূরে থাকে তারা ভালোভাবেই জানে নতুন বইয়ের হার্ড কপি পাওয়াটা কতটা দুঃসাধ্য ব্যাপার। তাই আমাদের ভরসা ইবুক। আর বাজারের সেরা ইবুক রিডার হল মুন রিডার।
মুন রিডার মোটামুটি সকল ইবুক ফর্মেটই সাপোর্ট করে। এতে আছে প্রচুর ভিজুয়্যাল অপশন যেমন লাইন স্পেসিং, টেস্ট ডেকোরেশন, টেএক্স ডানে বায়ে সরানো ইত্যাদি। আছে বেশ কিছু কন্ট্রোল অপশন এবং ১০ টিরও বেশি থিম। করতে পারবেন ২৪ টিরও বেশি অপারেশন শর্টকাটে, ৫টি অটো স্ক্রোল মুডের সাহায্যে। এমনকি এই এপটি আপনার চোখেরও যত্ন নিবে আর আপনার ভার্চুয়াল লাইব্রেরীকে সর্বদা নিট এন্ড ক্লিন রাখবে।
এক কথায় বলা যায় মুন রিডারের সাহায্যে আপনি আপনার বইটিকে যেভাবে খুশি যখন খুশি পড়তে পারবেন। এটি সম্পর্কে আর তেমন কিছু বলব না কারন ইমরুজ ভাই তার একটি পোস্টে মুন রিডার সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা দিয়েছেন। চাইলে পোস্টটি পড়ে আসতে পারেন (আমি বলব পড়ে আসাই উচিত কারন এত চমৎকার পোস্ট মিস করাটা এক প্রকার বোকামি)।
ডাউনলোড লিংক:
#৪ সলিড এক্সপ্লোরার (Solid Explorer)
ফিচারফুল, পাওয়ারফুল এবং চোখ ধাঁধানো
ফাইল ম্যানেজার বোরিং নাহ্!
সলিড এক্সপ্লোরার একটি ফাইল ম্যানেজার আর একটি ফাইল ম্যানেজার নিয়ে এত চিল্লাচিল্লি করার কিছু নেই। তবে এই এপটি এককথায় “একেবারে ফাটায় দিছে”। মোটামুটি স্ট্যান্ডার্ডস ফাইল ম্যানেজারের সকল সুবিধা, ক্লাউড স্টোর আর চমৎকার ডিজাইন সলিড এক্সপ্লোরারকে সেরাদের সেরা করে তুলেছে।
তো এই এপের স্পেশালিটি কি? এতে আছে দুইটি ট্যাব, আইকন এবং থিম চেঞ্জিং, zip কমপ্রেশন এবং এক্সট্রেকশন, ক্লাউড স্টোরেজ আরও অনেক কিছু। এপটি ইন্সটল করার পরই যেটি প্রথমেই আপনার নজর কাড়বে সেটি হল এর গ্লোয়িং ম্যাটারিয়াল ডিজাইন।
৪.৫ রেটিং পাওয়া এপটি রিভিউ করা হয়েছে ৫০ হাজারেরও বেশিবার। ইন্সটল হয়েছে ১০ – ৫০ লক্ষবার।
ডাউনলোড লিংক:
#৫ প্লেয়ার প্রো (Player Pro)
একদম পার্ফেক্ট অডিও কোয়ালিটির অভিজ্ঞতা
অনলাইন থেকে সংগ্রহীত।
প্লেয়ার প্রো একটি প্রিমিয়াম মিউজিক প্লেয়ার যেটা আপনাকে এইচকিউ মিউজিক্যাল এক্সপেরিয়েন্স দিবে। এটা পাওয়ার এএমপিএর সরাসরি প্রতিদ্বন্দ্বী আর অনলাইনে এর সম্পূর্ণ ক্রাক পাওয়া যাচ্ছে।
৩.৯৯ ডলার মূল্যের এপটির ফিচারের পরিমান একটু বেশিই। আপনার লাইব্রেরী ব্রাউস করতে পারবেন গান, আর্টিস্ট, জেনার, আলবাম আর স্মার্ট প্লে লিস্টের সাহায্যে। স্মার্ট প্লে লিস্ট প্লেয়ার প্রোর একটি উল্লেখযোগ্য ফিচার। এর মাধ্যমে কোনো প্রকার ADD TO PLAYLIST ছাড়াই প্লে লিস্ট তৈরী করা সম্ভব।
আরো আছে লিরিল, ট্যাগ, রেটিং, কভার পরিবর্তনের সুবিধা। যুক্ত করতে পারবেন কাস্টম স্কিন। সাথে থাকছে ২টি লক স্ক্রিন। চমৎকার এই প্লেয়ারটির প্লে স্টোর রেটিংও বেশ ভাল। ৪.৬ রেটিং প্রাপ্ত এই প্লেয়ারটি ডাউনলোড করা হয়েছে মোট ১ থেকে ৫ কোটি বার।
ডাউনলোড লিংক:
- প্লে স্টোর ট্রায়েল লিংক
- ডিএসপি প্যাক প্লে স্টোর লিংক (ফ্রি)
- সকল অফিসিয়াল স্ক্রিন প্যাক
- ক্রাক লিংক ০১
- ক্রাক লিংক ০২
#৬ ডায়রো প্রো (Diaro Pro)
একটি সিম্পল এবং অর্গানাইজ ডাইরী এপ
অনলাইন থেকে সংগ্রহীত।
ওয়েল, এই এপটার সাথে আমার অনেক আবেগ জড়িয়ে আছে। আমি প্রায় আড়াই বছর যাবৎ ডায়রোর মাধ্যমে আমার জীবনের ছোট-বড় ঘটনাগুলো সংরক্ষণ করে রাখছি। মোট ২৪১ টি এন্ট্রি নিয়ে তাই আমি বিরাট এবং ভারি একটি ডাইরী আমার ফোনে নিয়ে ঘুরছি, যার মধ্যে মোটামুটি দেড়শো এন্ট্রি ৮০০ শব্দের ওপরে। আর আমি চোখ বন্ধ করে বলতে পারি এই এপটি একটি সত্যিকারের মাস্টার পিস।
এই এপটির সাহায্যে আপনি আপনার জীবনের উল্লেখযোগ্য ঘটনাগুলো টুকে রাখতে পারবেন। যুক্ত করতে পারবেন ছবি-ও। এতে আছে ক্লাউড আর লোকাল ব্যাক-আপ সুবিধা। থাকছে রিমাইন্ডার সুবিধা, চেঞ্জ করতে পারবেন এসেন্ট কালার। সাথে থাকছে চরম ৩টি থিম।
সপ্তাহে দুই থেকে তিনদিন ডাইরী লেখার অভ্যাস করা ভালো। এটি সেল্ফ ইমপ্রুভমেন্ট করে এবং আপনাকে আরো বেশি প্রডিউসিভ করে তোলে। সারাদিন কি কি করলেন তা একবার মনে করার মাধ্যমে নিজের ভুলক্রুটিগুলো খুব সহজেই আপনার চোখে পড়বে আর সেগুলো শুধরে নিতে সক্ষম হবেন। আর যখন ডাইরী খুলে বছরখানিক আগের স্মৃতি স্মরণ করতে বসবেন, তখনকার অনুভূতিটুকু ভাষায় প্রকার করা সম্ভব নয়।
আর ডায়রো এই কাজটিই সহজ করে তুলেছ। প্লে স্টোরে ৪.৪ রেটিং পাওয়া এই এপটির সাইজ ১৭ এমবি। ইন্সটল হয়েছে ১০ থেকে ৫০ লক্ষবার, রিভিউ করেছেন ৬৫ হাজার ব্যবহারকারী।
ডাউনলোড লিংক:
#৭ কুইক ইডিট প্রো (Quick Edit Pro)
কোডলাভারদের জন্য পার্ফেক্ট সলিউশন
যেকোনো কোড লিখুন কুইকলি!
প্রোগ্রামার এবং ডেভেলপাররা খুব ভালোভাবেই জানেন এন্ড্রোয়েডে কোড ইডিটিং কতটা কষ্টসাধ্য কাজ। এন্ড্রোয়েডে প্রোগ্রাম লিখা মানেই যুদ্ধ শুরু করা। তবে সুঃখবর হল এই যুদ্ধের সমাপ্তির দিন চলে এসেছে।
কুইক ইডিট একটি ছোট্ট কোড বা টেক্স ইডিটর যেটা একাই ৫০টি ভাষার কোড ইডিট করতে পারে যাদের মধ্যে HTML, CSS, Javascript, Java, Python, PHP, Markdown ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। এতে থাকছে চমৎকার তিনটি ম্যাটারিয়াল থিম, আনডু-রিডু অপশন, লাইন নম্বর (যা হাইড করা সম্ভব), সার্চ ইত্যাদি সুবিধা। প্লে স্টোরে ৪.৪ রেটিং পাওয়া এই এপটি কেনা হয়েছে ১০ থেকে ৫০ হাজারবার।
ডাউনলোড লিংক:
অপ্রাসঙ্গিক উপসংহার
মুহম্মদ জাফর ইকবাল বাংলাদেশের একজন জনপ্রিয় লেখক এবং শিক্ষাবিদ। তিনি প্রচুর সায়েন্স ফিকশন আর শিশুতোষ গল্প লিখে আমার মত দেশের প্রতিটি শিশু-কিশোর-তরুণের মন জয় করে নিয়েছেন। এক কথায় তিনি আমাদের পথ প্রদর্শক এবং আদর্শ। অথচ গত ৩মার্চ এই মানুষটির ওপর নির্মমভাবে আক্রমণ করে বসে উগ্রপন্থী এক তরুণ। এমন কলঙ্কজনক একটি ঘটনার প্রতি আমি তীব্র নিন্দা জানাই। তবে ভাগ্যের জোরে এবং আশেপাশে থাকা ছাত্রদের জন্য জাফর ইকবাল স্যার প্রাণে বেঁচে যান।
হাস্যকর ব্যাপার হল আক্রমণকারীর মতে সে জাফর ইকবাল স্যারের ওপর হামলা করে ‘ভূতের বাচ্চা সোলায়মান’ নামক একটি উপন্যাস লেখার কারনে। সেখানে নাকি আমাদের সোলায়মান (আ.)-কে ব্যঙ্গ করার চেষ্টা করা হয়েছে। অথচ উপন্যাসটি সম্পূর্ণ কাল্পনিক আর ধর্মের সাথে এর কোনো সম্পর্কই নেই।
পরিশেষে আমাদের সবার প্রিয় জাফর ইকবাল স্যার দ্রুত সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসুক এই কামনায় আমার লেখা শেষ করছি।
সতর্কতা:
দুই ঘন্টারও বেশি খাটাখাটি করে নিজের ব্রেন খাটিয়ে হাত চালিয়ে স্রেফ ভালবাসা দিয়ে পোস্টটি লেখা হয়েছে, তাই কপি পেস্ট সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
ধন্যবাদ।। ☺☺☺
সব কি লেটেস্ট ভার্সন???
তো, নিশ্চিন্তে ডাউনলোড লাগান। ????
Carry on! Bro?
নোভা লঞ্চার থেকে setting >> look & feel >> adaptive icon (on) >> adaptive icon style – এ গিয়ে আপনিও ফিচারটি উপভোগ করতে পারবেন। ☺☺☺
ওয়ালপেপারের জন্য আমার প্রিয় দুইটা সাইট হল:
» https://www.setaswall.com/
» https://hdqwalls.com/
কিন্তু ভাই Diaro অ্যাপটাতে লগ ইন করতে পারিনা যে! কি করা যায়? কোনোভাবেই হচ্ছেনা
ডায়রো এপে লগইন বলতে কি বোঝাতে চাচ্ছেন তা কিন্তু আমি বুঝি নি। এপটি ডাউনলোড করে ইন্সটল দেয়ার পরই লেখা শুরু করা যায়। আর যদি আপনার লেখাগুলো ক্লাউডে ব্যাক আপ করে রাখতে চান তাহলে https://my.diaroapp.com/ – এ গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশনের পর এপের সাথে প্রোফাইল সেটিং থেকে আপনার নতুন তৈরী করা একাউন্ট কানেক্ট করতে হবে। এবং পরিশেষে এপটি থেকে ড্রপবক্সের সাথে কানেক্ট করতে হবে। ডাটা সেটিং – এ গিয়ে আরো কিছু বিভিন্ন ব্যাক আপ অপশন পাবেন। এখানে উল্লেখ্য যে ক্রাক ভার্সন ছাড়া ক্লাউড ব্যাক আপ কাজ করবে না।
ভালো থাকবেন, মাঝে মাঝে ডাইরী লিখবেন। 🙂
আপাতত লেখার জন্যে colornote ইউজ করি
ধন্যবাদ মতামতের জন্য।।