বিসমিল্লাহীর রাহমানির রাহীম!!
★★★
লজ্জাবতীর লজ্জা তো থাকবেই !
কিন্তু কেন ?আসুন এবার খতিয়ে দেখি।
এখানে যে লজ্জাবতী এর কথা লিখব, তা’ কিন্তুআমাদের ………..নয় !
আমি লিখছি, লজ্জাবতী গাছ এর কথা।
লজ্জাবতীগাছ লজ্জা পায় কেন, সে কথাই লিখছি ।
লজ্জাবতী গাছকে গাছ বলা হলেও, এটি বড় ধরনেরবৃক্ষ নয়।
এটি লতা ঘাস জাতীয় এক প্রকারের উদ্ভিদ।
তবে একটি বিশেষ চারিত্রিক বৈশিষ্ঠ্যের জন্য এরামনুষ্য সমাজে, বিশেষ করে উদ্ভিদ বিঙ্গানী মহলেবেশ সুপরিচিত।
এই চারিত্রিক বৈশিষ্ঠ্য হলো লজ্জাপাওয়া।
লাজুক মানুষ যেমনকারো সাথে কথা বলতেই লজ্জায় মাথা হেঁট করেফেলে, এই লজ্জাবতী গাছগুলোও তাই।
এরাও কারোশরীরের স্পর্শ পেলেই লজ্জায় জড়োসড়ো হয়ে পড়ে।
পাত গুলো যায় নুইয়ে, সারা শরীরটা গুটিয়ে আসে।
অনেকে এক লাজুক মেয়ের সাথে তুলনা করেথাকেন।
লজ্জাবতী গাছগুলো কেন এরকম আচরণ করেথাকে, তা’ নিয়ে বিঙ্গানীরাও খুব চিন্তা ভাবনা,গভেষনা করেছেন ।
তাদের মতে, লজ্জাবতী গাছেরপাতার গোড়াটা একটু ফোলা থাকে।
এই ফোলাঅংশের ভিতর থাকে বড় বড় কোষ।
এসব কোষ যখনপানি ভর্তি থাকে তখন গাছের পাতার বোটা ফুলেওঠে এবং ডাঁটা সোজা হয়।
কিন্তু লজ্জাবতী গাছেকেউ হাত দিয়ে স্পর্শ করলেই তার সাড়া গায়েএকটা বিদ্যুৎ প্রবাহের সৃষ্টি হয়।
এদের শরীরেএ্যাসিটাইলিন নামে এক প্রকারের রাসায়নিকপদার্থ আছে।
এই এ্যাসিটাইলিন কোলিন পদার্থেরমাধ্যমেই এই বিদ্যূৎ প্রবাহ ছড়িয়ে পড়ে ওদের সাড়াঅঙ্গে।
তখন এই রাসায়নিক পদার্থই দ্রুত এক কোষথেকে আরেক কোষে ছুটতে থাকে।
এ ফলেলজ্জাবতী গাছের কোষ থেকে খনিজ লবন বেরিয়েআসে।
খনিজ লবন বের হয়ে আসার সঙ্গে কোষে যেপানি জমা ছিল তাও বেরিয়ে আসে।
তখন গাছের পাতাগুলোও শক্তি হারিয়ে ফেলে এবং দুর্বল হয়ে নুয়েপড়ে।
এই অবস্থা কিছুক্ষন থাকে।
আবার বিদ্যুৎপ্রবাহ বন্ধ হয়ে গেলে ধীরে ধীরে কোষে পানিজমতে থাকে, গাছটি ও তখন পুনরায় সোজা হয়ে উঠে।
r ai post ao kisuta janar bisoy ase.
kisu manus thale jara vul dhorte na parle sorir kitmit kore..
Apni toh nijeo a baypare janten na mone hoy..murkho abal?