কোন সাইটকে র্যাংকিং এ আনার জন্য অন পেজ এসইও’র কোন বিকল্প নেই। কিছু বিষয় আপনাকে সহজেই কার্যকর ফলাফল এনে দিতে পারে।
পরীক্ষিত এই বিষয়গুলো তাহলে জেনে নিন :
১। আপনার কিওয়ার্ড গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে ব্যবহার করুন। যেমন- টাইটেলে, প্রথম প্যারাগ্রাফে। আর পেজ টাইটেলটা ৬৫ ক্যারেক্টারের মধ্যে রাখার চেষ্টা করুন।
২। ভালো একটা টাইটেল ব্যবহার করুন। যা ভিজিটর পড়া মাত্রই বুঝতে পারে ভিতরে তার জন্য খোরাক আছে।
৩। আপনার পেজের মেটা ডিসক্রিপশন এক বা দুই বাক্যতে শেষ করুন। এবং পেইজের শুরুতে এটা রাখুন। ডিসক্রিপশনে যত সংক্ষেপে সম্ভব বিষয়টা ফুটিয়ে তুলুন।
৪। ট্যাগ ইউজ করার সময় সাবধান থাকুন। সাব হেডিং হিসেবে h2 অথবা h3 ট্যাগ ইউজ করুন। আর একই পেইজের জন্য h1 ট্যাগ মাত্র একবার ইউজ করবেন।
৫। ইমেজ সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে। আপনার ইমেজগুলোতে Alt ট্যাগ ব্যবহার করুন। ফলে ক্রাউলার সহজে আপনার ইমেজ সনাক্ত করতে পারবে।টিপস অন পেজ এসইও সম্পর্কে দুর্দান্ত কিছু হট টিপস
৬। ওয়ার্ড, কিওয়ার্ড গুলোকে আলাদা করে লিখার ক্ষেত্রে হাইফেন ব্যবহার করুন। এটাও একটা কার্যকর পদ্ধতি।
৭। পারফেক্ট ম্যাপিং: সঠিক ও ভালো মানের ফলাফলের জন্য সুন্দর এইচটিএমএল সাইটম্যাপ তৈরি করুন। যাতে ইউজার এবং ক্রাউলারের সুবিধা হয়। তাছাড়া আপনি robot.txt ফাইল তো ব্যবহার অবশ্যই করবেন।
৮। কিওয়ার্ড এর ব্যবহার: কোন সাইট অপটিমাইজেশনের ক্ষেত্রে কিওয়ার্ড একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। নরমাল টেক্সটের পাশাপাশি এ্যাংকর টেক্সটেও কিওয়ার্ড ব্যবহার করুন। এসইএর জন্য এটি বেশ কার্যকর একটি একটি পদ্ধতি।
৯। ফ্রেশ কন্টেন্টের কোন বিকল্প নেই। ভালো মানের কন্টেন্ট আপনার ৮০ ভাগ এসইও করে দিবে। এটা সবারই জানা। তাই এ নিয়ে বেশি কিছু বলার নাই।
১০। কন্টেন্ট এবং কিওয়ার্ড পারসেন্টটেইজ ঠিক রাখুন। একটা ভালো মানের কন্টেন্ট নূন্যতম ৪০০ ওয়ার্ড, আরো ভালো হয় ১০০০ ওয়ার্ডের হলে। বেশি স্পাম কিওয়ার্ড ইউজ করবেন না। আর কিওয়ার্ড ডেনসিটি অবশ্যই ১%- ২% এর মধ্যে রাখুন। সবচেয়ে ভাল হয় যদি ১.৮% রাখা যায়।
আপনার এসইও কার্যক্রমের সময় বিষয়গুলো মাথায় রাখলে সহজেই আপনার পদ্ধতিগুলো সফলতার মুখ দেখবে। ছোট ছোট বিষয়গুলোই অন্যদের থেকে আপনার পার্থক্য গড়ে দিতে পারে।
স্বল্প মূল্যে সাইট, হোস্টিং, ডমেইন, Paypal একাউন্ট, মাষ্টার কার্ড, ফেসবুক পেজ প্রমোট করতে অথবা সাইটে SEO করাতে যোগাযোগ করুন 01785829489
..Plz
apnar sathe contact korbo