মোবাইল ফোনই ৪৪ বছর বয়সে প্রাণ
নিল ব্রিটেনের ইয়ান ফিলিপসের।
মাথায় ছোট্ট একটি টিউমার ছিল,
চিকিৎসকরা সারিয়েও
দিয়েছিলেন। বলেছিলেন, বেশিক্ষণ
ফোনে কথা বললে ফিরে আসতে
পারে টিউমার। অপারেশনের পরে
তাই টিউমার নিয়ে সচেতনতা
বাড়াতে, বন্ধুকে নিয়ে একটি সংগঠন
তৈরি করেছিলেন তিনি। সংগঠনের
মাধ্যমে তোলা টাকা ক্যান্সার
চিকিৎসার ফান্ডে পৌঁছে দিতেন।
করতেন। কিন্তু, স্বাস্থ্য
পরামর্শদাতা হিসেবে কর্মরত
ফিলিপসকে দিনে প্রায় ৬ ঘণ্টা
ফোনে কথা বলতে হত। বাধ্য হয়েই
একটা সময়ের পর আলাদা রিসিভার
ব্যবহার করতে শুরু করেছিলেন তিনি।
তেজস্ক্রিয়তা এড়াতে মোবাইলে
লাগিয়ে নিতেন সেই রিসিভার।
কিন্তু মরণব্যধি ছাড়েনি তাঁকে।
ফোনের তেজস্ক্রিয়তায় ফিরে এল
টিউমার। চিকিৎসকরা বলছেন,
ফিলিপসের মৃত্যুর একমাত্র কারণ
অতিরিক্ত ফোন ব্যবহার। সারা
পৃথিবী জুড়েই মোবাইল ফোন
ব্যবহারের কারণে বাড়ছে ব্রেন
কমবয়সীরা। তাদের স্নায়ুতে
তেজস্ক্রিয়তার প্রভাব পড়ছে
সবচেয়ে বেশি।
সূত্র: আজকাল
পেন্ডিং পোস্ট গুলো দেখে
আমাকে টিউনার বানান।
রানা ভাই আমি HelpLine25. Com এডমিন।কাজেই আমি মানসম্মত পোস্ট করি আমাকে টোনার করেন?
1mas o hoy nai tai dhoirjjo dhoren