আপনি চান একটা স্মার্ট স্পিডি
কম্পিউটার যাতে ঝটপট আপনার সব
কাজ করে দিবে। অথচ আপনি হঠাৎ করে
সমস্যায় পড়ে গেলেন- কম্পিউটারটি
এতো স্লো হয়ে গেল যে কোন
> Robi and Gp free net click here<<
প্রোগ্রাম লোড করতে বা কোন পেজ
ব্রাউজ করতে গিয়ে মনে হচ্ছে
সারাদিন লেগে যাবে। এছাড়া
জরুরী অফিসিয়াল চিঠি লিখতে
গিয়ে মাঝপথে কম্পিউটার ফ্রিজ হয়ে
গেল যার জন্য সেটি রিস্টার্ট দিতে
হল। সারাবেলাটাই মাটি করে দিল,
আর পিছিয়ে দিল সব কাজ। আমরা একটু
সচেতন হলেই এধরনের সমস্যা এড়াতে
পারি। কিভাবে সমস্যার সমাধান
করতে পারি তা নীচে আলোচনা করা
হল:
দরকারী প্রোগ্রাম ও উইন্ডো ওপেন
রাখুনঃ আপনি যদি একসাথে অনেক
ইন্টারনেট উইন্ডো খোলা রাখেন বা
অনেকগুলো প্রোগ্রাম চালান তবে
আপনার কম্পিউটার স্লো করে দিবে।
ভাল স্পিড পেতে হলে শুধুমাত্র
দরকারী প্রোগ্রাম বা ইন্টারনেট
উইন্ডো ওপেন রাখবেন।
কোন সন্দেহ হলে পিসি রিবুট করুনঃ
কোন অস্বাভাবিক কিছু সন্দেহ হলে
কম্পিউটার রিস্টার্ট দিন। আর
সাটডাউন করার আগে সব কাজ সেভ
করুন।
রেজিস্ট্রি ক্লিনার ব্যবহার করুনঃ
আপনি যতই সতর্ক থাকুন না কেন
এন্ট্রি, এরর, ক্লাটার প্রভৃতি জমে যায়।
কাজেই নিয়মিত রেজিস্ট্রি ক্লিনার
ব্যবহার করুন।
যথেস্ট পরিমানে র্যাম (RAM Random
Access Memory) আছে কিনা চেক করুনঃ
এটা পিসি স্লো করার অন্যতম কারণ।
ডেলেট টেম্পোরারি ফাইলঃ
কিছুদিন পরপর টেম্পোরারি ফাইল
জমে যায় তাই নিয়মিত টেম্পোরারি
ফাইল ডিলিট করুন।
* My Computer->লোকাল ড্রাইভ সিলেক্ট
করুন :\C->Windows ফোল্ডার->“Temp”
ফোল্ডারে রাইট ক্লিক করুন->“View”-
>“Details”
* এবার সিফট ও ডিলিট কি একসাথে
চেপে ধরে পুরানো ফাইল ডিলিট করুন।
হার্ডডিস্কে পর্যাপ্ত পরিমানে
খালি জায়গা আছে কিনা চেক করুন।
হার্ডডিস্ক ডিফ্রেগমেন্ট নিয়মিত
করুনঃ প্রথমে Start->programs-> Accessories-
>System Tools এ যান। Disk Defragmenter
সিলেক্ট করুন। এবার “Defragment” বাটনে
ক্লিক করলেই কাজ শুরু হয়ে যাবে।
রিসাইকেল বিন নিয়মিত খালি করুন।
উইন্ডোজ ডিস্ক ক্লিনার দিয়ে
অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে ফেলুন।
অপারেটিং সিস্টেমের ক্রিটিকাল
আপডেট নিয়মিত চেক করুন।
এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার চেক করুন ।
মেইলবক্স নিয়মিত ক্লিনআপ করুন।
হার্ডড্রাইভের ব্যাকআপ রাখুন।
নিয়মিত ডিফ্রেগমেন্ট চালান
বিশেষ করে প্রচুর ফাইল ডিলেট করার
পরে।
ডাইরেক্ট মেমরি একসেস এনাবল
কিনা চেক করুন।
* Start বাটনে ক্লিক করে “Control Panel”
* সিস্টেম আইকনে ক্লিক করে এটি
ওপেন করুন।
* হার্ডওয়্যার ট্যাব সিলেক্ট করে
ডিভাইস ম্যানেজার অপশন বেছে নিন।
* ATA/ATAPI অপশন লিস্টে যান পাশের +
আইকনে ক্লিক করে।
* “Primary IDE Channel” অপশন সিলেক্ট করুন।
* “Primary IDE Properties” উইন্ডোতে গিয়ে
“Advanced Settings” টেব সিলেক্ট করুন।
* “Transfer Mode” চেক করুন “Device 0” এনাবল
আছে কিনা DMA’র জন্য.
* “Transfer Mode” চেক করুন “Device 1” এনাবল
আছে কিনা DMA’র জন্য.
* চেন্জ কনফার্ম করার জন্য ওকে বাটনে
ক্লিক করুন।
* এরপর “Secondary IDE Channel”এ ক্লিক করুন।
* “Secondary IDE Properties” এ গিয়ে
“Advanced Settings” tab সিলেক্ট করুন।
* “Transfer Mode” চেক করুন “Device 0” এনাবল
আছে কিনা DMA’র জন্য.
* “Transfer Mode” চেক করুন “Device 1” এনাবল
আছে কিনা DMA’র জন্য.
* এবার ওকে বাটনে ক্লিক করুন। ব্যাস
কাজ শেষ হয়ে গেল।
ভাইয়া দয়াকরে গরীবের সাইট থেকে একটু ঘুরে আসবেন প্লিজ
> PostMaza.CoM<<